Header Ads

আমার জগতে আপনাকে স্বাগতম

অভিনয় থেকে রাজনীতি,অভিনেত্রী থেকে নেত্রী.

অভিনয় থেকে রাজনীতি,অভিনেত্রী থেকে নেত্রী.

এবার লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের বসিরহাট থেকে নির্বাচন করেছেন চিত্রনায়িকা নুসরাত। প্রতিপক্ষেল থেকে প্রায় তিন লাখ ভোট বেশি পেয়ে বিজয় অর্জন করেছেন এ নাযিকা। নায়িকা হিসেবে বাজিমাত করেছেন টালিউডে। এবার ভোটের মাঠেও তাদের জয়জয়কার। বিশাল ব্যাবধানেই প্রতিপক্ষকে হারিয়ে হয়ে গেলেন নেত্রী। বিজয়ের পর হাত উচু করে জানাচ্ছেন অভিবাদন, মাথা নুয়ে নিচ্ছেন  শুভ কামনা। কৃতজ্ঞতায় ছড়িয়ে দিলেন সিনেমায় নায় বাস্তবের দুনিয়ায়। বিষয়টি অনেকটা সিনেমার গল্পের মতোই।  

কারণ এ যেন এলাম, দেখলাম, জয় করলামের মতো ব্যাপার। বলা হচ্ছে টালিউড দুই নায়িকা নুসরাত ও মিমি চক্রবর্তীর কথা। এবার ভারতের লোকসভা নিবাচনে দুইজনই লড়েছেন এবং জয়ী হয়েছেন
।   


অভিনয় থেকে রাজনীতি, কার অনুপ্রেরণায় রাজনীতিতে পদচারণা করেছেন এমন প্রশ্নের উত্তরে দুই অভিনেত্রীই জানান, পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী এবং সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা-সভানেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণাতেই রাজনীতিতে এসেছেন তারা।
লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের ঘাঁটি হিসেবে মনে করা হতো পশ্চিমবঙ্গকে। অথচ এই ঘাঁটিতে এবার হানা দেয় নরেন্দ্র মোদির বিজেপি। পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সব আসনেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে বিজেপি ও তৃণমূলের। এমনকি তৃণমূলের বাঘা বাঘা নেতারাও হেরেছেনর। তৃণমূলের এমন ক্রান্তিলগ্নে ৩ লাখ ১১ হাজার ৮৩৫ ভোট বেশি পেয়ে বিজয় অর্জন করেছেন নুসরাত। তাও আবার রাজনীতে প্রথমবার নেমেই।

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গের যাদবপুর থেকে নির্বাচন করেন মিমি। সেখানে প্রতিদ্বন্দ্বির চেয়ে প্রায় সোয়া দুই লাখ ভোট বেশি পান তিনে। তিনিওে  প্রথমবার রাজনীতিতে অংশ নিয়ে এমন সাফল্যে চমকে দিয়েছে সবাইকে। 
সাথে এও জানান, অভিনয় থেকে রাজনীতি কথাটা মোটেই সত্যি নয়। অভিনয়ে ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। অভিনয় জগতে থাকা অবস্থাতেই তারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ফ্যান   ছিলেন। তাই  তার পক্ষ থেকে  প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব আসার পরে, দ্বিতীয় বার আর কিছু ভাবেননি। 

No comments

Theme images by enot-poloskun. Powered by Blogger.